জাতীয়

কক্সবাজারবাসীর প্রত্যাশা- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক

সিটি গভর্ন্যান্স প্রকল্প শুরু হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন করছে এলজিইডি এবং পৌরসভা। কক্সবাজারের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ শহরটা বদলে যাবে এখন।
এ ছাড়া সাবরাং এক্সক্লোসিভ ট্যুরিস্ট জোন, জ¦ালিয়ার দ্বীপ থেকে নেটংপাহাড় চূড়া পর্যন্ত পর্যটন বান্ধব মেগা প্রকল্প চলমান রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে কক্সবাজারের উন্নয়ন চিত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, উন্নয়নের ধারায় বদলে যাওয়া কক্সবাজারকে দেখাতেই এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

২০০৬-২০০৭ অর্থবছর থেকে শুরু করে বর্তমান ২০২২-২০২৩ অর্থবছর সময় পর্যন্ত কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে উন্নতি হয়েছে সে সম্পর্কে জানান জেলা প্রশাসন।

বর্তমান সরকারের আমলে কক্সবাজারে শতাধিক প্রকল্প নেয়া হয়েছে বলে জানানো হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ল্যান্ড বেইজড এলএনজি টার্মিনাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক কক্সবাজার, সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র, মেরিন অ্যাকুরিয়াম স্থাপন, ইনস্টলেশন অব সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইথ ডাবল পাইপ লাইন, মাতারবাড়ি বন্দর উন্নয়ন প্রকল্প, দোহাজারি থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার এবং রামু থেকে মিয়ানমারের নিকটে ঘুনঘুম পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইন ডুয়েল গেজ ট্র্যাক নির্মাণ, মাতারবাড়ি ২৬০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপারক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড পাওয়ার প্রজেক্ট, কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্প, খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজীবনে কোটি কোটি মানুষের জীবনে আশার ফুল ফোটাচ্ছেন এবং ফুটিয়ে চলেছেন। দিনদিন কক্সবাজারবাসীর স্বপ্ন দেখার সাহস আরও বাড়িয়ে দিচ্ছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ, মধ্যম আয়ের দেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ, সোনার বাংলা এগুলো এখন স্বপ্ন নয় রীতিমতো বাস্তবায়িত। স্বপ্নগুলো এখন বাস্তবের পথ ধরে শুধু হাঁটছে না-তা রীতিমতো দৌড়ে চলেছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা এগিয়ে চলুক এই প্রত্যাশা পর্যটন জেলা কক্সবাজারবাসীর।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *